Header Ads

Computer knowledge


Hardware (হার্ডওয়্যার)
কম্পিউটারের সকল প্রকার যন্ত্র এবং যন্ত্রাংশকে হার্ডওয়্যার (Hardware) বলা হয় । হার্ডওয়্যার গুলোর পারস্পারিক সংযোগের মাধ্যমে একটি কাজ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সম্পন্ন হয় ।  
Instruction (ইন্সট্রাকশন)
কম্পিউটারকে কার্যোপযোগী করার জন্য কম্পিউটারের ভাষায় প্রদত্ত কোন নির্দেশনাকেই Instruction বলে ।
Program (প্রোগ্রাম)
কম্পিউটারের মধ্যে কোন একটি ছোট কাজ করার জন্য কম্পিউটারের ভাষায় প্রদত্ত সারিবদ্ধ সুশৃঙ্খল কিছু নির্দেশাবলী (Instructions) এর সমষ্টিকেই Program বলে ।
Software (সফ্টয়্যার)
কম্পিউটারের মধ্যে কোন একটি বড় কাজ করার জন্য কম্পিউটারের ভাষায় প্রদত্ত এক বা একাধিক Program এবং আনুষঙ্গিক কিছু ডাটার সমষ্টিকে Software বলে । কম্পিউটারকে কর্যোপযোগী করার জন্য এবং কম্পিঊটারের মধ্যে বিভিন্ন ধরণের কাজ করার জন্য কম্পিউটারকে নানা রকমের Software প্রদান করতে হয় (install করতে হয়) । 
অনেক সময় Program এবং Software কে একই জিনিস মনে করা হয় ।







File (ফাইল):  
কোন computer program হতে প্রাপ্ত ডাটার সমষ্টিকেই File (ফাইল) বলে
Folder (ফোল্ডার):
সহজ কথায় ফোল্ডার হচ্ছে ফাইল সংরক্ষন করে রাখার জায়গা । একই ধরণের কাজের একাধিক ফাইল দ্রুত খুঁজে বের করার জন্য একটি ফোল্ডারের ভিতর সংরক্ষন করে রাখা হয় । তবে একটি ফোল্ডারের ভিতর অন্য ফোল্ডারও রাখা যায় ।
Icon (আইকন):
এটা এক ধরনের প্রতীক বা ছবি । সাধারণত প্রত্যক File(ফাইল), Folder(ফোল্ডার) এবং  Program(প্রোগ্রাম) এর নিজস্ব Icon (আইকন) আছে । বিভিন্ন ধরনের ফাইল, ফোল্ডার এবং প্রোগ্রামের Icon (আইকন) বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে ।
প্রয়োজনীয়তা-
a. Icon এর দ্বারা File(ফাইল), Folder(ফোল্ডার) এবং  Program(প্রোগ্রাম) কে চেনা যায় এবং কোন ধরণের File(ফাইল), Folder (ফোল্ডার) এবং Program (প্রোগ্রাম) তাও চেনা যায় ।
b. এর মাধ্যমে উক্ত File(ফাইল), Folder(ফোল্ডার) এবং Program (প্রোগ্রাম) কে Open (অপেন) করা বা খোলা যায় ।
বি: দ্র: সাধারণত সকল File(ফাইল), Folder(ফোল্ডার) এবং Program (প্রোগ্রাম) এর Icon (আইকন) এর নিচে নামও লেখা থাকে ।


কোনো ফাইল/ফোল্ডার মুছে ফেলা (delete করন)-
প্রথম পদ্ধতি: (ক)
১। ফাইল/ফোল্ডারের উপর রাইট-ক্লিক ।
২। delete ক্লিক ।
৩। yes ক্লিক ।
(খ) ১। ফাইল/ফোল্ডারের উপর ক্লিক ।
২। কিবোর্ড থেকে delete key চাপুন ।
৩। yes ক্লিক ।
এভাবে ফাইল/ফোল্ডার delete করলে তা recycle bin এ জমা হয় এবং চাইলে recycle bin থেকে পুনরায় উদ্ধার করা যায় ।
দ্বিতীয় পদ্ধতি:
১। ফাইল/ফোল্ডারের উপর ক্লিক ।
২। Shift key চেপে ধরে delete key চাপুন ।
৩। yes ক্লিক ।
এভাবে ফাইল/ফোল্ডার delete করলে তা recycle bin এ জমা হয় না এবং তাই recycle bin থেকে পুনরায় উদ্ধার করা যায় না।
একাধিক ফাইল/ফোল্ডার একসাথে copy, cut বা delete করার জন্য তাদের আগে select বা নির্বাচন করে নিতে হয় । নির্বাচন করন-

সকল ফাইল/ফোল্ডার একসাথে নির্বাচন করতে চাইলে keyboard থেকে ctrl+A এক সাথে চাপতে হবে । যদি সকল ফাইল/ফোল্ডার একসাথে নির্বাচন করার প্রয়োজন না হয় এবং প্রয়োজনীয় ফাইল/ফোল্ডার গুলো একপাশে থাকে তবে মাউসের পয়েন্টার এক পাশে (ফাকা জায়গায়) রেখে প্রয়োজনীয় ফাইল/ফোল্ডার গুলোর উপর কোনাকুনি ড্রাগ করে নিয়ে গেলেই ফাইল/ফোল্ডার গুলোকে একসাথে select বা নির্বাচন করা যায় । যদি ফাইল/ফোল্ডার গুলো এক পাশে না থাকে তবে keyboard এর ctrl key চেপে ধরে মাউস দিয়ে ক্লিক করে করে ফাইল/ফোল্ডার গুলোকে একসাথে select বা নির্বাচন করা যায় ।

কোনো ফাইল/ফোল্ডার পুনরায় নাম দেওয়া (rename করন)-
১। ফাইল/ফোল্ডারের উপর রাইট-ক্লিক ।
২। rename ক্লিক ।
৩। keyboard থেকে নাম টাইপ করুন
৪। enter ক্লিক/ফাঁকা জায়গায় ক্লিক করুন ।
বিঃ দ্রঃ কোন ফাইল/ফোল্ডার খোলা থাকলে তার নাম পরিবর্তন করা যাবে না, তাই আগে তাকে বন্ধ করা লাগবে ।
কোনো ফাইল/ফোল্ডার অনুলিপি বা নকল করণ (copy করন)-
এক্ষেত্রে copy মানে ফাইল/ফোল্ডারটির অনুলিপি বা নকল করা এবং paste করন মানে ফাইল/ফোল্ডারটির অনুলিপি বহন করার পর তা যে স্থানে রাখতে চান সেখানে রেখে দেওয়া ।
। ফাইল/ফোল্ডারের উপর রাইট-ক্লিক ।
২। copy ক্লিক করুন ।
৩।যে স্থানে copyকরে রাখতে চান সেখানে গিয়ে ফাকা স্থানে রাইট-ক্লিক করুন ।
৪। paste ক্লিক করুন ।
কোনো ফাইল/ফোল্ডার কর্তন বা তুলে নেওয়া (cut/move করা)-
এক্ষেত্রে cut মানে ফাইল/ফোল্ডারটিকে কোন জায়গা থেকে তুলে বা সরিয়ে নেওয়া এবং paste করন মানে ফাইল/ফোল্ডারটিকে বহন করার পর তা যে স্থানে রাখতে চান সেখানে রেখে দেওয়া ।
। ফাইল/ফোল্ডারের উপর রাইট-ক্লিক ।
২। cut ক্লিক করুন । 
৩। যে স্থানে cut করে রাখতে চান সেখানে ফাকা স্থানে রাইট-ক্লিক করুন ।

৪। paste ক্লিক করুন ।  

File: file হল ডাটার সমষ্টি, file এর ধরন file extension দিয়ে চেনা যায় ।
কয়েক ধরনের File নিম্নে দেওয়া হল                                                 তাদের file extension 
Word file               .docx/.doc
Pdf  file                  .pdf
Audio file               .mp3/.wav ইত্যাদি
Video file               .vob/.mp4/.avi/.mkv ইত্যাদি
Powerpoint file   .ppt/.pptx   

পেন-ড্রাইভ/মেমরি কার্ড Format করা :
পেন-ড্রাইভ/মেমরি কার্ড ফরম্যাট করলে তার ভেতরের সকল ফাইল/ফোল্ডারে মুছে যায় । পেন-ড্রাইভে/মেমরি কার্ড এর তিতরে ঢুকে সকল ফাইল/ফোল্ডারে নিবার্চিত করে delete করলেও সকল ফাইল/ফোল্ডারে মুছে যায় । তবে পেন-ড্রাইভ/মেমরি কার্ড অপেন করলে এবং পেন-ড্রাইভ/মেমরি কার্ডে ভাইরাস থাকলে কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার ভয় থাকে তাই ফরম্যাট করাটাই বেশি ভাল  এবং ভাইরাস ডিলিট হয় না । অনেক সময় ভাইরাসের কারণে পেন-ড্রাইভ/মেমরি কার্ড অপেন হতে চায় না সেক্ষেত্রে পেন-ড্রাইভ/মেমরি কার্ড ফরম্যাট করে দেওয়া যেতে পারে । যেভাবে-
১। রাইট ক্লিক করন ।
২। format এ ক্লিক করন ।
৩। start এ ক্লিক করন ।
৪। ok এ ক্লিক করন ।
ভাইরাসের আক্রমণ থেকে নিরাপদ ভাবে পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ড এর ব্যবহার ---
সাধারন নিয়মে পেড্রাইভকে বা মেমরি কার্ড কে অপেন করলে ভাইরাস আদান প্রদান হ্‌ওয়ার সম্ভাবনা থাকে । তাই নিচের নিয়মে অপেন করা উচিত -
>প্রথমে পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ডটি যেকোনো USB পোর্টে লাগান
>অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে ভাইরাস সার্চ করুন ।
>প্রথমে মাই কম্পিউটারে ঢুকার পর দেখুন বাম পাশে navigation pane দেখা যায় কিনা । দেখা না গেলে চিত্রের মত কাজ করুন-
পেড্রাইভ অপেন করার পর ভাইরাস দেখার নিয়ম (Hidden বা হিডেন ফাইল দেখার নিয়ম)-
১। Organize এ ক্লিক করুন ।
২। Folder and search options এ ক্লিক করুন ।
৩। View button এ ক্লিক করুন ।
৪। Show hidden files, folders and drives এর পাশের গোলাকার বক্সে ক্লিক করুন ।
৫। Hide empty--------,
     Hide extensions-------,
     Hide protected---------,
এ তিনটি লাইনের বাম পাশের ঘর গুলোর টিক চিহ্ন ক্লিক করে উঠিয়ে দিন, তবে তিন নাম্বার ধাপের পরে Yes করতে হয় ।
৬। Apply ক্লিক করুন ।
৭। OK ক্লিক করুন ।
এবার দেখবেন অপরিচিত নামের ঘোলাটে ধরনের কিছু ফাইল দেখা যাচ্ছে এগুলো delete করে দিন ।
কাজ শেষ হলে উপরের মত তিনটি ধাপ যাওয়ার পর
৪। Don’t show files, folders and drives লাইনের বাম পাশের ঘরে ক্লিক করে টিক চিহ্ন  দিয়ে দিন ।
৫। Hide empty--------,
     Hide extensions-------,
     Hide protected---------,
   এ তিনটি লাইনের বাম পাশের ঘর গুলোতে ক্লিক করে টিক চিহ্ন  দিয়ে দিন ।
৬। Apply ক্লিক করুন ।
৭। OK ক্লিক করুন ।

Operating System Setup দেওয়ার দরকার কেন---
১। যদি Operating System ক্রাশ করার কারনে কম্পিউটার অচল হয়ে যায় ।
২। কম্পিউটারে প্রচুর পরিমাণে ভাইরাসের কারণে কম্পিউটার অত্যন্ত ধীর গতির হয়ে যায় ।
এখানে আমরা Windows 7 Operating System Setup দেওয়া শিখবো তার পূর্বে মনে রাখতে হবে ।
১। C পারটিশনে ২০ গিগাবাইটের মত জায়গা থাকা দরকার ।
২। RAM এর পরিমাণ ১ গিগাবাইট হলে ভাল হয় ।
Setup শুরুর পূর্বে করণীয়-
১। Desktop এ রেখেছেন এমন প্রয়োজনীয় কোন ফাইল/ফোল্ডার থেকে থাকলে তাদের আগে কাট করে কম্পিউটারের ভিতর বা পেনড্রাইভের ভিতর পেষ্ট করে রাখতে হবে ।
২। My Computer এ ঢুকার পরে বাম পাশের Navigation Pane থেকে Download ফোল্ডারে ঢুকে ডাউনলোডকৃত প্রয়োজনীয় ফাইল/ফোল্ডার আগের মত অন্যত্র রেখে দিন ।
কারন Setup দেওয়ার সময় C ড্রাইভ ফরমেট করলে C ড্রাইভের সকল কিছু মুছে যায় ।
শুরু--
১। কম্পিউটারে Windows 7 Operating System এর CD/DVD  DVD Drive এ ঢুকানোর পরে কম্পিউটারে রিষ্টার্ট দিন ।
২। Click any key to start setup লেখা না দেখা যায় তবে ।
একটু পরেই দেখবেন নিচে Click ------key to inter setup I
এখানে যে key,উল্লেখ থাকবে সেটা চাপুন
ধাপ-৩: যদি কোন program চলমান থাকে বা কোন ফাইল ফোল্ডার open করা থাকে তবে, পাশের চিত্রের মতো করে একটা message পাবেন । 

No comments

Powered by Blogger.