Header Ads


d-ব্লক মৌল সমূহের রসায়ন

সাধারণ তথ্য :
যে সকল মৌলের d অরবিটালে ক্রমান্বয়ে ইলেক্ট্রন প্রবেশ করতে থাকে, তাদেরকে d-ব্লক মৌল বলে।
অবস্থান্তর মৌলের d-অরবিটাল ইলেক্ট্রন দ্বারা আংশিক পূর্ণ থাকে।
অবস্থান্তর মৌলসমূহের নিম্নোক্ত বৈশিষ্ট্য থাকে-
পরিবর্তনশীল জারণ অবস্থা
প্রভাবকরূপে ক্রিয়া
জটিল আয়ণ গঠন
বর্ণযুক্ত আয়ন সৃষ্টি
প্যারা চুম্বকীয় ধর্ম
d-ব্লক মৌলের শ্রেণীবিভাগ :
3d-ব্লক মৌল বা ১ম অবস্থান্তর সিরিজ :
Sc(21) থেকে Zn(30)
4d-ব্লক মৌল বা ২য় অবস্থান্তর সিরিজ :
Y(39) থেকে Cd(48)
5d-ব্লক মৌল বা ৩য় অবস্থান্তর সিরিজ :
La(57) এবং Hf(72) থেকে Hg(80)
6d-ব্লক মৌল বা ৪র্থ অবস্থান্তর সিরিজ :
Ac(89) এবং Rf(104) থেকে Mt(109)
১ম সিরিজের d-ব্লক মৌলগুলোর ইলেক্ট্রন বিন্যাস :
Sc(21)®1s22s22p63s23p64s23d1
Ti(22) ®1s22s22p63s23p64s23d2
V(23) ®1s22s22p63s23p64s23d3
Cr(24) ®1s22s22p63s23p64s13d5
Mn(25) ®1s22s22p63s23p64s23d5
Fe(26) ®1s22s22p63s23p64s23d6
Co(27) ®1s22s22p63s23p64s23d7
Ni(28) ®1s22s22p63s23p64s23d8
Cu(29) ®1s22s22p63s23p64s13d10
Zn(30) ®1s22s22p63s23p64s23d10
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :
·         মহাশূণ্য ক্যাপসুল টাইটেনিয়াম ধাতু দ্বারা তৈরি করা হয়
·         লিগ্যান্ড হল নিঃসঙ্গ ইলেক্ট্রন যুগলধারী আয়ন বা যৌগ অণু
·         সাধারণ লিগ্যান্ড হল- :NH3, :OH2, :CL প্রভৃতি
·         ফেরোক্রোম ইস্পাত শিল্পে বিভিন্ন শ্রেণীর মরিচাহীন ইস্পাত প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয়।
·         ক্রোমিয়ামের সবচেয়ে সুস্থিত জারণ অবস্থা হল Cr(+3)
·         রং শিল্পে ও ক্রোম ট্যানিং এর কাজে ডাইক্রোমেট ব্যবহৃত হয়
·         ভূত্বকের প্রায় 4.15% হল লৌহের যৌগ
·         জিংক ধাতুকে প্রধানত ইস্পাতের গ্যালভানাইজিং করতে ব্যবহার করা হয়
·         ম্যাঙ্গানিজের (+2) জারণ অবস্থা অত্যন্ত স্থায়ী অবস্থা
·         নিকেল ম্যাটে Ni থাকে 55%
·         স্কেন্ডিয়ামকে অবস্থান্তর মৌল বলা যায় না
·         আয়রন, কোবাল্ট ও নিকেল হল ফেরোম্যাগনেটিক
·         ম্যাগনেটাইট এর সংকেত- Fe3O4
·         মরিচার সংকেত- 2Fe2O3.3H2O
·         ব্লিস্টার কপারে কপার থাকে
·         ভস্মীকৃত লৌহ আকরিক, কোক কার্বন ও চুনাপাথরকে যথাক্রমে 8:4:1 অনুপাতে মিশ্রিত করে মিশ্রণটিকে বাত্যাচুল্লীতে যোগ করা হয়
·         ZnO একটি উভধর্মী অক্সাইড
·         ZnCl2 এর জলীয় দ্রবণে অম্লীয়
·         জিংক ও ZnO এর মিশ্রণকে জিংক ডাস্ট বলে
·         স্পেল্টারে জিংক থাকে 97-98%
·         সোডিয়াম জিংকেট- Na2ZnO2
·         ZnO কে ফিলোসোফার উল বলে
·         এর ৫টি জারণ মান আছে। এই জারণ মানগুলো যথাক্রমে +2, +3, +4, +6, +7 নিম্নজারণ অবস্থার অক্সাইড ক্ষারধর্মী, উচ্চ জারণ অবস্থার অক্সাইড অম্লধর্মী।
আকরিকসমূহ :
টাইটানিয়াম-র আকরিক :
রুটাইল- TiO2
ইলমেনাইট- FeTiO3
ক্রোমিয়াম- আকরিক :
ক্রোমাইট- FeO.Cr2O3
ক্রোম ওকোর- Cr2O3
ক্রোকইট- PbCrO4
ম্যাঙ্গানিজ- আকরিক :
পাইরোলুসাইট- MnO2
ব্রিউনাইট- Mn2O3
ম্যাঙ্গানাইট- Mn2O3.H2O
হুসম্যানাইট- Mn3O4
আয়রন- আকরিক :
ম্যাগনেটাইট- Fe3O4
রেড হিমাটাইট- Fe2O3
লিমোনাইট- 2Fe2O3.3H2O
সাইডেরাইট- FeCO3
আয়রন পাইরাইটস- FeS2
কপার আকরিক
কপার গ্লান্স- Cu2S
কপার পাইরাইটস- CuFeS2
কিউপ্রাইট- Cu2O
ম্যালাকাইট- CuCO3.Cu(OH)2
জিংক- আকরিক :
জিংক ব্লেড- ZnS
কেলামিন- ZnCO3
জিংকাইট- ZnO
নিকেল- আকরিক :
নিকেল গ্লান্স- NiAsS
নিকোলাইট- NiAs
পেন্টল্যানডাইট- (Ni.Cu.Fe)S
মিলিরাইট- NiS
স্মলটাইট- (Ni.Co.Fe)As2
ফোরোক্রোম :
Cr- 65%
Fe- 35%
ঢালাই লৌহ :
C- 2-4.5%
Si- 1-1.5%
Mn- 0.4%
P- 0.1%
কপারের ধাতু সংকর :
. ব্রাস বা পিতল : Cu (60-80%) + Zn (40-20%)
ব্যবহার- কলস, পানির ট্যাপ, শীতল নল ও কার্টুজের খোলস তৈরিতে
. জার্মান সিলভার : Cu (30-50%) + Zn (35-40%) + Ni (10-35%)
ব্যবহার- বাসনপত্র, অলংকার ও রেজিস্ট্যান্স বক্স তৈরিতে
. ব্রোঞ্জ বা কাঁসা : Cu (75-90%) + Sn(টিন) (10-25%)
ব্যবহার- থালা বাসন, ঘণ্টা বা বেল, ধাতব মূর্তি, ধোপার ইস্ত্রি তৈরিতে
. মোনেল মেটাল : Cu (30%) + Ni (67%) + I Mn (আয়রন ও ম্যাঙ্গানিজ) (3%)
ব্যবহার- রাসায়নিক ক্রিয়ারোধী, তাই ক্ষারশিল্পে ব্যবহৃত পাত্র, ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ ও বৈদ্যুতিক রোধক তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
. সিলিকা ব্রোঞ্জ :
ব্যবহার- খুবই শক্ত, ক্ষয়রোধী ও উত্তম বিদ্যুৎ-পরিবাহী, তাই টেলিফোন, টেলিগ্রাফ প্রভৃতির ঝুলন্ত তার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
জিংকের ধাতু সংকর :
. ব্রাস বা পিতল : Cu (60-80%) + Zn (40-20%)
ব্যবহার- কলস, পানির ট্যাপ, শীতল নল ও কার্টুজের খোলস তৈরিতে
. জার্মান সিলভার : Cu (30-50%) + Zn (35-40%) + Ni (10-35%)
ব্যবহার- বাসনপত্র, অলংকার ও রেজিস্ট্যান্স বক্স তৈরিতে
. গান মেটাল : Cu (88%) + Zn (2%) + Sn (টিন) (10%)
ব্যবহার- সমরাস্ত্র যেমন- গান, কামান, যন্ত্রাংশ- পাইপ ফিটিং ভালব, পাম্পের পিস্টন, গিয়ার, বল-বিয়ারিং, প্রভৃতি তৈরিতে
অবস্থান্তর ধাতুসমূহের আয়নের বর্ণ :

আয়ন
বর্ণ
আয়ন
বর্ণ
Sc3+
বর্ণহীন
Fe2+
সবুজ
Ti3+
রক্ত বর্ণ
Fe3+
হালকা বাদামী
V3+
সবুজ
Co2+
গোলাপী
Cr3+
হালকা সবুজ
Ni2+
সবুজ
Mn3+
বেগুনী
Cu2+
নীল
Mn2+
হালকা গোলাপী/ বর্ণহীন
Zn2+
বর্ণহীন

4টি জটিল যৌগের নাম ও সংকেত :

জটিল যৌগের নাম
সংকেত
টেট্রা অ্যামিন কপার (ii) সালফেট
[Cu(NH3)4]SO4
পটাশিয়াম হেক্সা সায়ানো ফেরেট (iii)
K­3[Fe(CN)6]
পটাশিয়াম হেক্সা সায়ানো ফেরেট (ii)
K4[Fe(CN)6]
ডাই অ্যামিন সিলভার (i) ক্লোরাইড
[Ag(NH3)2]Cl

কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্পাতের সংকর :

ইস্পাতের সংকর
ধর্ম
ব্যবহার
টাংস্টেন ইস্পাত (18% W, 81% Fe, 1% C)
উচ্চ গলনাংক বিশিষ্ট ও শক্ত
উচ্চ ঘূর্ণন যন্ত্রপাতি তৈরিতে
ক্রোমিয়াম ইস্পাত (2% Cr, 97% Fe, 1% C)
শক্ত, ঘর্ষণরোধী
বল বিয়ারিং পস্তুতিতে
ম্যাঙ্গানিজ ইস্পাত (13% Mn, 86% Fe, 1% C)
ঘর্ষণরোধী ও অত্যন্ত শক্ত
উপগ্রহের যন্ত্রপাতি, রেললাইন প্রস্তুতিতে
মরিচাহীন ইস্পাত (18% Cr, 8% Ni, 73% Fe, 1% C)
মরিচারোধী
কাটলারি, গাড়ির যন্ত্রাংশ, সিংক, খাদ্যবস্তু, ওষুধাদি ও রাসায়নিক বস্তুর শিল্পক্ষেত্রে

Fe++ Fe+++ এর রাসায়নিক বিক্রিয়ায় পার্থক্য :

Fe++ Fe+++
NH4OH
FeSO4+NH4OHFe(OH)2↓+(NH4)2SO4
সবুজ
FeCl3+NH4OH®Fe(OH)3↓+NH4CL
বাদামী
NH4CNS
কোন বিক্রিয়া ঘটে না
FeCl3+NH4CNS® (CNS)Cl2↓+NH4Cl
রক্ত লাল

অবস্থান্তর ধাতুর হাইড্রক্সাইড ও তাদের বর্ণ :

ক্যাটায়ন
অধঃক্ষিপ্ত ধাতব হাইড্রক্সাইড
অধঃক্ষেপের বর্ণ
Cr3+
Cr(OH)3
সবুজ
Mn2+
Mn(OH)2
ধূসর
Fe2+
Fe(OH)2
সবুজ
Fe3+
Fe(OH)3
বাদামী
Co2+
Co(OH)2
গোলাপী
Ni2+
Ni(OH)2
সবুজ
Cu2+
Cu(OH)2
হালকা নীল
Zn2+
Zn(OH)2
সাদা
·         
      ফেরিক ক্লোরাইড এর হলুদ দ্রবণ সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড দ্রবণের সাথে বিক্রিয়া করে বাদামী বর্ণের ফেরিক হাইড্রক্সাইড অধঃক্ষিপ্ত হয়
FeCl3+3NaOH®Fe(OH)3+3NaCl
·         জিংক সালফেটের ক্ষারীয় দ্রবণে H2S চালনা করিলে ZnS এর সাদা অধঃক্ষেপ পড়ে
ZnSO4+NH4OH+H2S®ZnS+(NH4)2+SO4+2H2O
·         
      Al গুঁড়া দ্বারা ক্রোমিয়ামের অক্সাইডের বিজারণ :
Cr2O3+2Al ® Al2O3+2Cr
·         দ্রবণে Cu++ আয়নের পরীক্ষা : Cu++ লবণের দ্রবণে পটাশিয়াম ফেরো সায়ানাইড দ্রবণ যোগ করলে লালচে বাদামী বর্ণের অধঃক্ষেপ পড়ে।
CuSO4+K4[Fe(CN)6] ®Cu2[Fe(CN)6]+K2SO4+H2O

দ্রবণে Cu++ সনাক্তকরণ :
CuSO4+NH4OH® (NH4)2SO4+Cu(OH)2CuSO4
হালকা নীল
(NH4)2SO4+Cu(OH)2CuSO4+NH4OH® [Cu(NH3)4]SO4+H2O
গাঢ় নীল দ্রবণ

বাত্যাচুল্লীতে সংঘটিত বিক্রিয়া :

বাত্যাচুল্লীর যে অংশে বিক্রিয়া সংঘটিত হয়
তাপমাত্রা
বিক্রিয়া
চুল্লীর উপরের অংশ বা স্টক কলামে
400-900°C
Fe2O3+3CO®2Fe+3CO2
Fe3O4+4CO®3Fe+4CO2
চুল্লীর মধ্যভাগ বা বসের সামান্য উপরে
900-1000°C
CaCO3®CaO+CO2
CaO+SiO2®CaSiO3
চুল্লীর নিম্নাংশে বা বসের কাছে
1300-1400°C
Ca3(PO4)2®3CaO+P2O5
CaO+SiO2®CaSiO3
P2O5+5C®2P+5CO
SiO2+2C®Si+2CO
Mn2O3+3C®2Mn+3CO
MnO2+2C®Mn+2CO

প্রয়োজনীয় তথ্য :
. পারমাণবিক সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে বাড়তি ইলেক্ট্রন স্তরে প্রবেশ করে
. সব মৌলের সর্ববহিঃস্থ স্তরের ইলেক্ট্রনের কাঠামো একই (4s2) ; যা এদের ধর্ম নিয়ন্ত্রণ করে। এ কারণে এদের রাসায়নিক ধর্ম মিল সম্পন্ন।
. সকলেই শক্ত ও উচ্চ ঘনত্বের ধাতু
. তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী ও উচ্চ মেকানিক্যাল বৈশিষ্ট্যের অধিকারী
. মৌলগুলোর ধাতব বন্ধন বেশ দৃঢ়
. এদের লবণসমূহ জটিল ও রঙিন
. বিভিন্ন বিক্রিয়ায় প্রভাবক হিসেবে ব্যবহৃত হয়
. পরিবর্তনশীল যোজ্যতা প্রদর্শন করে
. Sc Zn 3d সারির মৌল হলেও অবস্থান্তর নয়

কপার নিষ্কাশন :
i.            কপার পিরাইট থেকে কপার নিষ্কাশন করা হয়। এতে 2-3% Cu থাকে। এক্ষেত্রে ৫ ধাপে কপার নিষ্কাশিত হয়।
ii.            আকরিককে গাঢ়ীকরণ ও তাপজারণের পর যে মিশ্রণ পাওয়া যায়, তাকে ক্যালসাইন বলে। এতে 80% কপার থাকে।
iii.            তাপজারিত আকরিককে বাত্যাচুল্লীতে বিগলিত করে বেশ কিছু FeS কে FeO এবং FeSiO3 ধাতুমল তৈরি করে অপসারণ করা হয়। ধাতুমল অপসারণ করার পর এ অবশেষকে কপার ম্যাট বলে। এতে 50% Cu থাকে।
iv.            সবশেষে উৎপন্ন Cu অপরিবর্তিত Cu2S দ্বারা স্ববিজারণ পদ্ধতিতে বিজারিত হয়ে ধাতব Cu-এ পরিণত হয়।
v.            এভাবে প্রাপ্ত Cu কে ব্লিস্টার কপার বলে। এটি 97-98% প্রায় বিশুদ্ধ।

নিষ্কাশনের জটিলতা :
. আকরিকে অপদ্রব্যের আধিক্যের কারণে মাত্র 2-3% Cu থাকে।
. সালফারের প্রতি আয়রন অপেক্ষা কপারের আসক্তি বেশি। ফলে খুব অল্প Cu2S জারিত হয়ে Cu2O উৎপণ্ন করে। অধিকাংশ  Cu­2S অপরিবর্তিত থাকে। যেটুকু Cu2O তৈরি হয় তা FeS এর সাথে বিক্রিয়া করে Cu2O তৈরি করে। তাই Fe দূরীভূত না করে Cu2O পাওয়া যায় না।
. তাপ জারণের সময় Cu2O সিলিকার সাথে যুক্ত হয়ে FeSiO3-এর মত কিউপ্রাস সিলিকেট তৈরি করে। ফলে Cu অপচয় রোধ হয়। এজন্য ধাতুমল গঠন কয়েকধাপে আংশিকভাবে করতে হয়। ফলে নিষ্কাশন প্রক্রিয়া দীর্ঘ হয়।

নিকেল নিস্কাশন :
i.            পেন্টল্যান্ডইট [(Ni,Cu,Fe)S] হতে Ni নিষ্কাশিত হয়।
ii.            আকরিকের তাপজারণ, বিগলন ও বেসিমারীকরণের পর অপদ্রব্য দূরীভূত করলে NiS, CuS FeS এর যে মিশ্রণ পাওয়া যায় তাকে নিকেল ম্যাট বলে। এতে 55% Ni, 25-30% Cu, 14-17% S এবং 0.1-0.5% Fe থাকে।
iii.            প্রাপ্ত এ নিকেল ম্যাট হতে মণ্ড বা অরফোর্ড প্রক্রিয়ায় Ni সংগ্রহ করা হয়।

প্রভাবক হিসেবে অবস্থান্তর ধাতু :

অধঃক্ষিপ্ত ধাতু
প্রভাবক
যে বিক্রিয়া প্রভাবিত হয়
বিক্রিয়ার শর্ত
Ti
TiCl3
ONC2H4® [H2C-CH2]n
তাপ
V/ Pt
V2O5/Pt
2SO2+O2®2SO3
450°C
Fe
Fe
N2+3H2®2NH3
550°C; 200 atm
Ni
Ni
C=C+H2®CH-CH
150°C
Pt
Pt
4NH3+5O2®4NO+6H2O
500°C
Cr
Cr2O3+ZnO
CO+2H2®CH3OH
400°C; 200atm
Mn
MnO2
2KClO3®2KCl+3O2
300°C
Fe
FeCl3
C6H6+Cl2®C6H5Cl+HCl
কক্ষ তাপমাত্রা
Mn
(CH3COO)2Mn
2CH3CHO+O2®2CH3COOH
কক্ষ তাপমাত্রা
Pd, cu
Pd2+, Cu2+
C=C+H2® RCHO/R-CO-R
দ্রবণে

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :
·         সোয়েটজার বিকারক : সোয়েটজার বিকারক হল অ্যামোনিয়া যুক্ত কপার সালফেট [Cu(NH3)]SO4
স্পেল্টার Zn : 97-98% Zn
·         কণাকৃত Zn : গলিত Zn ধাতুকে ধারায় ঠাণ্ডা পানি যোগ করলে কণাকৃত জিংক পাওয়া যায়।
·         Zn ডাস্ট : (Zn+ZnO)
·         লিথোফেন : ZnS+BaSO4
·         ইঁদুর মারার বিষ : Zn3P2
·         Cold Short : লৌহের মধ্যে P থাকলে ইহা শীতল অবস্থায় ভঙ্গুর হয়। একে Cold Short বলে।
·         Res Short : লৌহের মধ্যে S এর পরিমাণ বেশি থাকলে ইহা গরম অবস্থায় ভঙ্গুর হয়। একে Red Short বলে।
·         স্পাইজেল : 79%-89% Fe, 5%-15% Mn এবং 6% C
·         টিংচার অব আয়রন : FeCl3 এর অ্যালকোহলীয় দ্রবণ।
·         S, d f মৌলসমূহ হল ধাতু এবং P ব্লক মৌলসমূহ প্রধানত অধাতু।
·         Cr(24) এবং Cu(29) মৌল দুটির ইলেক্ট্রন বিন্যাস ব্যতিক্রম।
·         Fe, Co, Ni হল ফেরোম্যাগনেটিক এবং Zn ডায়াম্যাগনেটিক।
·         S-ব্লক মৌলের তুলনায় d-ব্লক মৌলসমূহে ধাতব বন্ধন অধিক শক্তিশালী।
·         আয়রন সবচেয়ে বেশি ব্যবহায ধাতু।

·         ক্রল পদ্ধতিতে প্রাপ্ত উত্তপ্ত গলিত টাইটেনিয়ামকে শীতল করলে টাইটেনিয়াম স্পঞ্জ পাওয়া যায়।

No comments

Powered by Blogger.